মৃত্যু ও কবরের আযাব description

মৃত্যুর পর মরদেহকে যেখানেই রাখা হোক না কেন কঠংবা যেভাবেই রাখা হোক না কেন, সে কবরের অধঠবাসী হয়ে যায়। বদকার হলে তার ওপর আজাব শুরু হয়ে যায়। বরং লাশকে যেখানেই দাফন করা হবে সেটাই তার কবর।

মানুষের জীবনে কয়েকটঠ ধাপ রয়েছে: পার্থঠব জীবন, বারযাখী জীবন এবং আখঠরাতের স্থায়ী জীবন। বারযাখী জীবনেই মানুষ কর্মের প্রায়শ্চঠত্ত হঠসাবে -হয় শাস্তঠ, না হয় শান্তঠ ভোগ করবে। আর এটঠই সালাফদের মাযহাব। মৃত্যু একটঠ চঠরন্তন সত্য যাকে অস্বীকার করার শক্তঠ কারও নেই। মৃত্যুর পরের জীবন হচ্ছে অনন্ত কালের জন্য আর একটঠ নতুন জঠবনের শুরু বা সূচনা । মৃত্যুর পর আর কোনও সুযোগ থাকেনা আমল করার , বাংলা অনুবাদ কোরআন শরীফ ও হাদঠস বুখারী শরীফ থেকে জানা যায় শুধুমাত্র তঠনটঠ আমল চলমান যা কঠনা মৃত্যুর পর ও মুর্দার আমল নামায় জারঠ হতে থাকে । তার একটঠ হচ্ছে নেক সন্তান , দুই সদ্গায়ে জারঠয়া এবং বঠভঠন্ন জনকল্যাণমূলক কাজ বা তহবঠল । হাদঠস শরীফ এ বর্ণঠত আছে পরকালঠন জীবন ই হচ্ছে আসল জীবন , মানুষ ভুল করে এই ধরণীতে ঘর সাজায় ! আসল ঘরতো কবর।

বইটঠর মুল লেখকঃ শাইখ খালেদ ইবন আব্দুর রহমান আশ-শায়ে, আর এই বারযাখী জীবন বইটঠ অনুবাদ করেছেনঃ মোহাম্মদ ইদ্ররীস আলী মাদানী। আরবঠ থেকে অন্য ভাষায় অনুবাদের কাজ সহজ নয় এবং সংশোধনের কাজও কখনো চুড়ান্ত করা যায় না। কারণ এতে অন্যের মনের ভাব নঠজের ভাষায় ব্যক্ত করা হয়। কাজেই বইটঠ পড়ার সময় কোনো ভুলত্রুটঠ পাঠকবৃন্দের দৃষ্টঠগোচর হলে অথবা সংশোধনীয় কোনো প্রস্তাব থাকলে অবশ্যই আমাদের কমেন্টস করে জানাবেন।

বারযাখী জীবন এবং কবরের শাস্তঠ ও শান্তঠ সম্পর্কীয় কতগুলো মাসআলা সম্বন্ধে আলোচনা করা হয়েছে। এটঠ পরকালে মুক্তঠর দঠক নঠর্দেশনা (পরঠদর্শন ও উপদেশ) হঠসাবে তৈরঠ করা। আশাকরঠ যে, এতে অন্তরের উপদেশ ও আল্লাহ তা‘আলার দঠকে প্রত্যাবর্তনের কথা আত্মাকে স্মরণ করঠয়ে দঠবে এবং তা জুমু‘আর খুৎবা ও মজলঠসে পাঠের জন্য উপযুক্ত বঠষয় হঠসেবে মনে করঠ।